আদিবাসী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য

মানব সমাজের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিত্তি ও সৃষ্টিকরণ প্রথা রয়েছে। এই প্রথার মধ্যে আদিবাসী ও উপজাতির অনেক গভীর পার্থক্য অবস্থান করে। আদিবাসী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বোধগম্য হয় যে এই পার্থক্য কিছুটা ঐক্যের জন্য অধিক ক্ষতিকারক।

প্রথমত, আদিবাসী  উপজাতি দুটি পরিপূর্ণভাবে আলাদা সমাজ বাসীরা। তাদের সংস্কৃতি, পরিচিতি, ধার্মিক প্রথা এবং জীবনযাপনের ধারণা এক অন্যত্র নিতান্ত স্বতন্ত্র। তাদের জীবনযাপনের আদর্শ, মূল্যবোধ, ধর্ম, বিশ্বাস ইত্যাদি সাধারণ সমাজের তারিখে অনুপস্থিত।

দ্বিতীয়ত, অভিজাতীয় সমাজের সাথে তুলনামূলকভাবে আদিবাসী সমাজ আত্ম-স্তুতির সৃষ্টি করে। এদের মধ্যে আত্ম-সম্মান এবং স্বাধীনতা অনেকটাই গাহিয়ে আছে, যা মূলত তাদের প্রতিষ্ঠান সংস্কৃতি এবং ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতার উৎস হিসেবে কাজ করে। এদের জীবনযাপনে সমাজের উপর নিয়ামকতা অনেকটাই কম, তাদের স্বাধীনতা এবং আত্ম-বিশ্বাস অনেক আলাদা ভাবে প্রকাশ পায়।

তৃতীয়ত, অনেক সময় আদিবাসী ও উপজাতির মধ্যে ভূমিকা এবং সুযোগের বিভিন্নতা রয়েছে। এটি অনেকটা সাধারণ সমাজের বর্ণ বা অর্থনীতির বিভিন্নতা সাধারণত নিয়ে উত্থান করে। অনেক সময় আদিবাসী সমাজে শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবা অনেক কম পরিমাণে পাওয়া যায়, যা তাদের সাধারণ উন্নতি ও প্রগতির দিকে আবারও একটি অনুমোদন করে।

চতুর্থত, অনেক সময় রাজনৈতিক ও সামাজিক কারণে, আদিবাসী ও উপজাতির মধ্যে বৈষম্য এবং অজানা সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়ে উঠে। এই সংঘর্ষের ফলে অনেক সময় আদিবাসী সমাজ এবং উপজাতির সমাজের উন্নতি ও উন্নয়নে অনেকটাই বাধা পরে।

সবশেষে, আদিবাসী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য কখনও ক্ষতিকারক হতে পারে না, বরং এটি একটি সম্পৃক্ত বিষয় যা সমাজের একটি অংশ হিসেবে গভীরভাবে পর্যালোচনা করা উচিত। একে অপরের সাথে সম্প্রদায়ের মাধ্যমে সাহায্য করা উচিত, যাতে সমাজের সামঞ্জস্য ও সমানতা বিকাশিত হতে পারে।

উপজাতি কারা

উপজাতি, একটি সমাজের অংশ যা সাধারণত মূল সমাজের মধ্যে থাকে, তবে তারা নিজেদের আলাদা সংস্কৃতি, পরিচিতি এবং জীবনযাপনের ধারণা অবলম্বন করে। উপজাতি সম্প্রদায়ের মধ্যে বৈচিত্র্য অনেকটাই পাওয়া যায়, এবং তাদের সংস্কৃতি, ধর্ম, ও অন্যান্য মূল মূল্যায়ন সাধারণ সমাজের থেকে পৃথক হতে পারে।

উপজাতির মানুষের জীবনযাপন প্রায়ই তাদের অন্য সমাজের অপেক্ষায় একটি প্রতিষ্ঠানের ভেতরে করা হয়। এই সম্প্রদায়ের মানুষ অনেক সময় প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে বাস করে, এবং তারা প্রায়ই অন্য সমাজের লক্ষ্যে না থাকা সম্প্রদায়ের সাথে মিলিত হন।

উপজাতির সম্প্রদায়ে ধর্ম, সাংস্কৃতিক পরিচিতি, ও জীবনযাপনের ধারণা সাধারণ সমাজের থেকে পৃথক হতে পারে। এই অভিজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের অধিকাংশ প্রাচীন ও সাধারণ সমাজের ধারণা এবং বিশ্বাসের প্রতি অনুমোদন করে না।

উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে প্রচুর সংগঠনশীলতা রয়েছে, এবং তারা প্রায়ই তাদের আলাদা সমাজের উন্নতি ও উন্নয়নের জন্য প্রচুর প্রয়াস করে। তারা প্রায়ই তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে গভীরভাবে সংযোগিত থাকে, এবং তাদের উন্নতি ও উন্নয়নের জন্য অনেকটাই সাধারণ সমাজের সাহায্য অনুরোধ করে।

উপজাতির সম্প্রদায় বিশেষভাবে মহিলাদের জন্য একটি নিরাপদ ও স্বাধীন সমাজ প্রদান করতে চেষ্টা করে, এবং তারা সমাজের পরিকল্পনার গণতান্ত্রিক পদক্ষেপে অংশ নেয়। অল্প উপজাতির সম্প্রদায়ে বেশিরভাগ মহিলা শিক্ষা এবং অন্যান্য সামাজিক সুযোগ এবং সুরক্ষা প্রদানের জন্য প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।

উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের উন্নতি ও উন্নয়নের জন্য সমাজের সামাজিক সম্প্রদায়ের সাথে প্রায় সংযোগিত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের উন্নতি ও উন্নয়নের সাথে সাধারণ সমাজের সহায়তা ও সহানুভুতির বিপুল গরম চাই।

আদিবাসী কারা 

আদিবাসী হল সমাজের একটি গোটা সম্প্রদায়, যা অন্যদের সম্প্রদায়ের থেকে ভিন্নতা ধরে রাখে এবং সাধারণত অধিকাংশই নির্বিঘ্নে আদিবাসী অঞ্চলে বাস করে। বিশ্বের বেশীরভাগ দেশে আদিবাসী সম্প্রদায় প্রায়ই নিজেদের স্থানীয় ভাষা, সংস্কৃতি, ও জীবনযাপনে বিশেষ পরিচিতি অবলম্বন করে।

আদিবাসী শব্দটি সাধারণত অন্যান্য সম্প্রদায়ের সাথে তুলনা করে অথবা নিজেদের দেশের অন্যান্য জনগণের অপেক্ষায় মূল্যায়ন করে তৈরি হয়েছে। তবে, এটি একটি প্রায় সাধারণ শব্দ নয়, কারণ এর বিভিন্ন সম্প্রদায় প্রায় সবাইর মধ্যে বিভিন্নতা ধরে রাখে। আদিবাসী সম্প্রদায়ের অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যেমন

ভাষা ও সাংস্কৃতিক ধারণা অনেক আদিবাসী সম্প্রদায় নিজেদের ভাষা ও সাংস্কৃতিক পরিচিতির প্রতি গর্ব করে। এদের ভাষা, সংস্কৃতি, উপাচার্যতা এবং ধর্মীয় ধারণার মধ্যে অনেক বৈচিত্র্য রয়েছে।

বৈচিত্র্য এবং সংরক্ষণ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে বৈচিত্র্য অনেকটাই পাওয়া যায়। এদের অন্যত্র অপেক্ষাকৃত জীবনযাপন, পর্যটন, খাদ্য ও আরো অনেক কিছুতে বৈচিত্র্য দেখা যায়। এই বৈচিত্র্য ও উৎসাহ সংরক্ষণ এবং সম্প্রদায়ের সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

পরিবেশ ও সম্প্রদায়ের সম্পর্ক অনেক আদিবাসী সম্প্রদায় তাদের পরিবেশের সাথে একটি গভীরভাবে সংযোগিত থাকে। তাদের জীবনযাপনের অনেক অংশ পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত, যা পরিবেশের সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রজনন এবং বাস্তবতা অনেক আদিবাসী সম্প্রদায় প্রাকৃতিক সংগঠনের ভিত্তিতে প্রজনন ও জীবনযাপন করে। এদের বাস্তবতা সাধারণত প্রাকৃতিক উৎপাদনে ভিত্তি করে এবং অনুসারে বীজ থেকে কাপড়, খাদ্য, ও আরো অনেক কিছু তৈরি করে।

এই ছকে আদিবাসী সম্প্রদায় নিজেরা একটি অন্যত্র ভূমিকা পালন করে, সাধারণ সমাজের অপেক্ষায় মূল্যায়ন করা এবং অন্য সম্প্রদায়ের সাথে তুলনা করা উচিত।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url