প্রতিকার ও প্রতিরোধ এর মধ্যে পার্থক্য কি
প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম আজকের এই টিউটোরিয়ালে প্রতিকার ও প্রতিরোধ এর মধ্যে পার্থক্য কি এই সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হবে। আপনি যদি না জেনে থাকেন প্রতিকার ও প্রতিরোধ এর মধ্যে পার্থক্য কি তাহলে এই টিউটোরিয়াল টি আপনার জন্য। যা থেকে আপনি জানতে পারবেন প্রতিকার ও প্রতিরোধ এর মধ্যে পার্থক্য কি চলুন জেনে নেয়া যাক প্রতিকার ও প্রতিরোধ এর মধ্যে পার্থক্য কি।
প্রতিকার ও প্রতিরোধ এর মধ্যে পার্থক্য কি
প্রতিরোধ মানে বাধা প্রদান করা। যেমন ভাইরাস যেনো শরীরে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্য নিজেকে সুরক্ষার মাধ্যমে ভাইরাসকে প্রতিরোধ করা। আর যদি ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে ফেলে, তাহলে শরীরের ভীতরে ভাইরাসকে নিশ্চিহ্ন করাই হল প্রতিকার। প্রতিকার মানে হচ্ছে রোগ মুক্ত হওয়া বা সেরে উঠা।
যখন কোন অসুখ, ঝামেলা সমস্যা ইত্যাদি হয়ে যাওয়ার পর তা সুস্থ, মুক্ত বা সমাধান করার পক্রিয়াকে প্রতিকার বলা হয়।আর উক্ত অসুখ ঝামেলা, সমস্যা যাতে তৈরিই না হয় তার পদক্ষেপ নিয়ে মোকাবেলা করার পক্রিয়াকে প্রতিরোধ বলা হয়।
ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে ফেলে, তাহলে শরীরের ভীতরে ভাইরাসকে নিশ্চিহ্ন করাই হল প্রতিকার। প্রতিকার মানে হচ্ছে রোগ মুক্ত হওয়া বা সেরে উঠা।প্রতিরোধ মানে বাধা প্রদান করা। যেমন ভাইরাস যেনো শরীরে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্য নিজেকে সুরক্ষার মাধ্যমে ভাইরাসকে প্রতিরোধ করা।
প্রতিকার
যখন কোন অসুখ, ঝামেলা, সমস্যা ইত্যাদি হয়ে যাওয়ার পর তা সুস্থ, মুক্ত বা সমাধান করার পক্রিয়াকে প্রতিকার বলা হয়। ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে ফেলে, তাহলে শরীরের ভীতরে ভাইরাসকে নিশ্চিহ্ন করাই হল প্রতিকার। প্রতিকার মানে হচ্ছে রোগ মুক্ত হওয়া বা সেরে উঠা।
প্রতিরোধ
প্রতিরোধ হলো বিভিন্ন জৈবিক কাঠামো সহযোগে গঠিত জীবদেহের নিজস্ব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যা জীবদেহকে আক্রমণকারী রোগব্যধির বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। সঠিকভাবে কাজ করতে অনাক্রম্যতন্ত্রকে বহিরাগত ভাইরাস বা পরজীবীর বিভিন্ন এজেন্ট যাদেরকে রোগ সংক্রামক জীবাণু বা ইংরেজিতে প্যাথোজেন নামে ডাকা হয় জীবদেহের নিজস্ব পরজীবী থেকে আলাদা করে শনাক্ত করতে হয়। অনেক প্রজাতিতেই অনাক্রম্যতন্ত্রকে অন্তঃঅনাক্রম্যতন্ত্র, অর্জিত অনাক্রম্যতন্ত্র বা হরমোনজনিত অনাক্রম্যতন্ত্র ইত্যাদি উপভাগে ভাগ করা হয়।প্রতিরোধ মানে বাধা প্রদান করা। যেমন ভাইরাস যেনো শরীরে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্য নিজেকে সুরক্ষার মাধ্যমে ভাইরাসকে প্রতিরোধ করা। আর যদি ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে ফেলে, তাহলে শরীরের ভীতরে ভাইরাসকে নিশ্চিহ্ন করাই হল প্রতিকার। প্রতিকার মানে হচ্ছে রোগ মুক্ত হওয়া ও সেরে উঠা।