বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

আজকের এই টিউটোরিয়াল বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ও প্রশ্ন উত্তর নিয়ে। বঙ্গবন্ধু টানেল বা কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত একটি সড়ক সুড়ঙ্গ। এই সুড়ঙ্গটি চট্টগ্রাম শহরের বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণ পাড়ের আনোয়ারা প্রান্তের চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড এবং কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড কারখানার মাঝামাঝি স্থান দিয়ে গিয়ে নদীর অপর প্রান্তে পৌঁছে নদীর দুই তীরের অঞ্চলকে যুক্ত করেছে

বঙ্গবন্ধু টানেল কি

বাংলাদেশের মহাপ্রকল্পের মধ্যে অন্যতম একটি প্রকল্প হচ্ছে এই বঙ্গবন্ধু টানেল। বঙ্গবন্ধু টানেল একটি উল্লেখযোগ্য প্রকল্প হচ্ছে  এই টানেল চট্টগ্রাম চট্টগ্রামের হাটহাজারী এলাকা থেকে কক্সবাজার একটি যোগাযোগ মাধ্যমে

বঙ্গবন্ধু টানেল একটি যৌথ উন্নয়ন প্রকল্প, যেখানে বাংলাদেশ ও চীনের সহযোগিতা রয়েছে। এই টানেল নির্মাণে অনেক সময় ও মূলধন লাগে, এর নির্মাণে অনেক সংস্থা, সরকার ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কে সমঝোতা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের প্রযুক্তি ও যোগাযোগ খাতে একটি নতুন চেপে দেওয়ার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে।

বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য কত

বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের একটি মহাকাশ প্রকল্প, যা চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকার মধ্যে সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই টানেল বাংলাদেশের প্রথম দীর্ঘ বাইরে টানেল হিসেবে পরিচিত। টানেলের দৈর্ঘ্য এবং তার প্রভাব উপর আলোচনা করা হলো।

বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩.৩ কিলোমিটার। এটি একটি দীর্ঘ টানেল যাতে গাড়ি, বাস, মোটরসাইকেল ইত্যাদি চলাচল করতে পারে। এই টানেলের নীচের গভীরতা প্রায় ৯১ মিটার। এই বিশাল প্রকল্পে বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে অনেক মূল্যবান সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

টানেলের নির্মাণের প্রয়োজনীয় মূলধন এবং সময় ব্যয় হয়েছিল, কারণ এটি একটি সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড-ক্লাস প্রকল্প হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই টানেলের সাথে সম্প্রতি অনেক সংস্থা, সরকার এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কে সমঝোতা স্বাক্ষর করা হয়েছিল। এর ফলে বাংলাদেশের প্রথম এই ধরনের টানেল প্রকল্পটি সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি ও সাংস্কৃতিক উন্নতিতে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করেছে। এটি পরিবহনের বিপর্যয় অনুভব করছে এবং কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের সাথে আরও ঘনিষ্ঠ সংযোগ স্থাপন করছে। এই টানেল বাংলাদেশের মূল্যবান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলির অগ্রগতির অংশ হিসেবে গণ্য হতে পারে।

সমগ্রতায়, বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের প্রযুক্তি ও যোগাযোগ খাতে একটি নতুন চেপে দেওয়ার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে।

বঙ্গবন্ধু টানেল এর প্রস্থ কত

বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের গর্ববোধ ও উন্নত পরিবেশের চেহারা পরিবর্তন করেছে। এটি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকার মধ্যে প্রস্থতা প্রদান করে, সাথে সাথে দুটি শহরকে নিখুঁত সংযোগ দেয়।

বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রস্থ প্রায় ৩.৩ কিলোমিটার। এই দীর্ঘ টানেল যানবাহন, গাড়ি, বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল ইত্যাদির চলাচলের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। টানেলের নীচের গভীরতা প্রায় ৯১ মিটার। এই প্রস্থবিশিষ্ট টানেল একটি অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য প্রকল্প, যা সহজেই লক্ষ্য পৌঁছানোর সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণে অনেক সময় ও শ্রম লাগে। এটি সর্বাধিক প্রযুক্তিগত এবং প্রাসাদিক প্রকল্প হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল। তবে, শ্রমশক্তি ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির ফলে এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পটি সফলভাবে পরিচালিত হয়েছে।

টানেল নির্মাণের প্রয়োজনীয় মূলধন এবং সময়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করা হয়েছিল। এছাড়াও, টানেলের নির্মাণে অনেক প্রকারের যোগাযোগ ও সম্প্রতি প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছিল।

সমগ্রতায়, বঙ্গবন্ধু টানেল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হিসাবে বিবেচনা করা যায়। এটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতিতে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে এবং পরিবেশের সাথে সাংযোগ গড়ে তোলা হয়েছে। এটি আগামী প্রজন্মের জন্য একটি গার্ডিয়ান প্রকল্প হিসাবে প্রকাশিত হতে পারে।

বঙ্গবন্ধু টানেলের মালিক কে

বঙ্গবন্ধু টানেলের মালিক হলেন বাংলাদেশ সরকার। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার ও চীনের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের মূলধন এবং প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলির সহযোগিতা পেয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এবং চীনের সরকার দুটি এই প্রকল্পের আর্থিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব নেয়। এই সহযোগিতার ফলে বঙ্গবন্ধু টানেল প্রযুক্তিগত এবং প্রাসাদিক সাধারণ জনগণের সেবা প্রদানে সফল হয়েছে। বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশ ও চীনের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত একটি অগ্রগতিশীল প্রকল্প হিসাবে প্রশংসিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণ

বঙ্গবন্ধু টানেলে যাতায়াতে গাড়ির ধরন অনুযায়ী সেখানে টোল নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা।

বঙ্গবন্ধু টানেল পার হতে সেডান গাড়ি, জিপ ও পিকআপকে দিতে হবে ২০০ টাকা টোল। শাহ আমানত সেতুতে সেডান গাড়ির জন্য ৭৫ টাকা এবং জিপের জন্য ১০০ টাকা দিতে হয়,  মাইক্রোবাসের জন্য টানেলে টোল দিতে হবে ২৫০ টাকা, যা শাহ আমানত সেতুতে ১০০ টাকা।

বঙ্গবন্ধু টানেলে ছোট বাসের (৩১ বা তার কম আসন) জন্য ৩০০ টাকা এবং বড় (৩২ বা তার চেয়ে বেশি আসন) জন্য ৪০০ টাকা টোল নির্ধারণ করা হয়েছে। শাহ আমানত সেতুতে টোলের হার ছোট বাসে ৫০ এবং বড় বাসে ১৫৫ টাকা।

৫ টনের ট্রাকে ৪০০ টাকা, ৫ থেকে ৮ টনের ট্রাকে ৫০০ টাকা, ৮ থেকে ১১ টনের ট্রাকে ৬০০ টাকা টোল দিতে হবে টানেলে। শাহ আমানত সেতুতে এই হার যথাক্রমে ১৩০, ২০০ ও ৩০০ টাকা। 

চার এক্সেলের ট্রেইলারের জন্য টানেলে টোল দিতে হবে ১০০০ টাকা। চার এক্সেলের বেশি হলে প্রতি এক্সেলের জন্য ২০০ টাকা করে বাড়তি দিতে হবে। শাহ আমানত সেতুতে চার এক্সেলের ট্রেইলারের টোল ৭৫০ টাকা।

প্রকল্পের সমীক্ষা অনুযায়ী, এ টানেল চালুর প্রথম বছর ৬৩ লাখ গাড়ি টানেল দিয়ে চলাচল করবে। সে হিসাবে দৈনিক প্রায় ১৭ হাজার ২৬০টি গাড়ি চলবে। ২০২৫ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ২৮ হাজার ৩০৫টি যানবাহন যাতায়াত করতে পারবে। পর্যায়ক্রমে টানেল দিয়ে যানবাহন চলাচলের সংখ্যা এক কোটি ৪০ লাখে উন্নীত হবে।

বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত

বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহর মধ্যে অবস্থিত। এটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বঙ্গবন্ধু টানেল হলো বাংলাদেশের সড়ক যানবাহনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এই টানেল ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের মধ্যে সংযোগ প্রদান করে। এটি বাংলাদেশের প্রথম এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টানেল প্রকল্প হিসাবে গণ্য করা হয়। এই টানেল রাজধানী ঢাকা থেকে বিভিন্ন পরিবহন ব্যবস্থা সংক্রান্ত সুবিধা প্রদান করে, যেমন আরতিতে মাল নিয়ে যাওয়া এবং ট্রাক ট্রান্সপোর্টের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দুই শহরের মধ্যে ভারী যানবাহন ট্রাফিকের সমস্যা কমানোর উদ্দেশ্যে এই টানেল নির্মাণ করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক প্রকল্প হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থার মান ও উন্নতি করার লক্ষ্যে এটি নির্মাণ করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার

বঙ্গবন্ধু টানেল সর্বমোট প্রায় ৩৪ কিলোমিটার লম্বা। বঙ্গবন্ধু টানেলের সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৪ কিলোমিটার হলেও এই টানেলের মধ্যে যানবাহন চলাচলের জন্য ব্যবহৃত সমস্ত অংশের লম্বা প্রায় ১৮ কিলোমিটার। এই টানেলে আগামীতে রেল পার্কিং ও অন্যান্য সুবিধা সম্পন্ন হতে পারে।

অত্র তথ্য হিসেবে বঙ্গবন্ধু টানেলের মোট লম্বা প্রায় ৩৪ কিলোমিটার, যার মধ্যে যানবাহন চলাচলের জন্য ব্যবহৃত অংশের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার। এই প্রকল্প সম্পর্কে নতুন তথ্য পেতে বাংলাদেশের পরিবহন মন্ত্রণালয় বা সংবাদ সংস্থাগুলিতে অনুসন্ধান করা সুবিধাজনক।

বঙ্গবন্ধু টানেল কবে উদ্বোধন করা হয়

২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিন পিং প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। ২৮ অক্টোবর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন।

বঙ্গবন্ধু টানেলটি উদ্বোধন করা হয়েছিল ২৮ অক্টোবর, ২০২৩ সালে। উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে একটি মহাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল যেখানে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী একসাথে উপস্থিত ছিলেন এবং উদ্বোধন ঘটনার উপর স্বাগতমূলক ভাষণ প্রদান করেন। এছাড়াও, দুই দেশের মধ্যে টানেল চালুর সময়ে পর্যায়ক্রমে মন্তব্য ও সম্মতি প্রদান হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের ইংরেজি অপর Two towns – one city

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ শেষ হবে?

উত্তর: ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে নির্মাণ কাজ শেষ হবে ।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের দুটি টিউবের প্রতিটির দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার?

উত্তর: দৈর্ঘ্য ২.৪৫ কিলোমিটার।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল কোন জেলায় অবস্থিত?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেল চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল বাজেট কত টাকা?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু প্রকল্পটির বাজেট প্রথমে ধরা হয়েছিল ৮ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। পরবর্তীতে সংশোধিত প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের স্বত্বাধিকারী কে?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের স্বত্বাধিকারী হলো বাংলাদেশ সরকার।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের গভীরতা কত মিটার?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের সর্বোচ্চ গভীরতা ১৫০ মিটার।

প্রশ্নঃ নদীর তলদেশ দিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম টানেল কোনটি?

উত্তরঃ নদীর তলদেশ দিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম হলো টানেল বঙ্গবন্ধু টানেল বা কর্ণফুলী টানেল।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার?

উত্তর: ৩.৪৩ কিলোমিটার।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের আসল নাম কি?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্প পরিচালকের নাম কি?

উত্তর: জনাব হারুনুর রশিদ চৌধুরী।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পের সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু হয় কবে ?

উত্তর: ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ সালে।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ কবে উদ্ভোদন করা হয়?

উত্তর: ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ সালে।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ উদ্ভোদন কে করেন?

উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত?

উত্তর: চট্টগ্রাম জেলায়।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেল সংযুক্ত হচ্ছে কোথায়?

উত্তর: পতেঙ্গা ৪১ নং ওয়ার্ডের নেভাল একাডেমির বন্দর অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামের আনােয়ারা পর্যন্ত।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলে কত লেনের রাস্তা রয়েছে?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলে ২ লেনের রাস্তা রয়েছে।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের মোট দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলের মোট দৈর্ঘ্য ৯.৩৯২ কিলোমিটার।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের বায়ুচলাচল ফ্যান আছে কতটি?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের মোট ৮টি বায়ুচলাচল ফ্যান রয়েছে।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের জেট ফ্যান সংখ্যা কয়টি?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের জেট ফ্যান সংখ্যা ১২৬ টি।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের যানবাহন চলাচল ক্ষমতা কত?

উত্তর: প্রতি ঘন্টায় প্রায় ৮,০০০ টি।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের যানবাহনের গতিসীমা কত?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের যানবাহনের গতিসীমা ৬০ কি.মি./ ঘন্টা।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের মোট ব্যয় কত টাকা?

উত্তর: মোট ব্যয় প্রায় ১০ হাজার ৬৮৯.৭১ কোটি টাকা।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের বাংলাদেশ সরকারের বিনিয়োগ মোট ব্যয়ের কত টাকা ছিল?

উত্তর: মোট ব্যয়ের ৪ হাজার ৪৬১ কোটি ২৩ লাখ।

প্রশ্নঃ চায়না এক্সিম ব্যাংক থেকে সহায়তা পায় কত টাকা?

উত্তর: চায়না এক্সিম ব্যাংক থেকে সহায়তা পায় ৫ হাজার ৯১৩ কোটি।

প্রশ্নঃ চায়না এক্সিম ব্যাংকের বিনিয়োগের সুদের হার কত শতাংশ?

উত্তর: চায়না এক্সিম ব্যাংকের বিনিয়োগের সুদের হার ২ শতাংশ।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মিত হলে ব্যাস কত কিলোমিটার?

উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের টানেলের ব্যাস ১০.৮০ মিটার।

আর্টিকেল সারাংশ 

প্রিয় পাঠক আমরা আমাদের এই টিউটোরিয়ালের বঙ্গবন্ধু টানেল কি, বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য কত, বঙ্গবন্ধু টানেল এর প্রস্থ কত, বঙ্গবন্ধু টানেলের মালিক কে, বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণ, বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত, বঙ্গবন্ধু টানেল কত কিলোমিটার, বঙ্গবন্ধু টানেল কবে উদ্বোধন করা হয় এবং বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি এই টিউটোরিয়াল টি আপনার খুবই উপকারে আসবে। আর হ্যাঁ এই টিউটোরিয়ালের সকল তথ্য বিভিন্ন বই, নিউজ পত্রিকা ও গুগল থেকে সংগ্রহ করা, যদি কোনো তথ্য ভুল থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কে জানাতে ভুলবেন না।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url