চেতনা ৭১ এর স্থপতি কে

প্রিয় পাঠক আজকের এই টিউটোরিয়ালের চেতনা ৭১ এর স্থপতি কে এই বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে আপনি যদি চেতনা ৭১ এর স্থপতি কে জানতে চান তাহলে এই টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে আপনি চেতনা ৭১ এর স্থপতি কে এটা জানতে পারবেন এবং সেই সাথে চেতনা ৭১ ভাস্কর্য সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য জানতে পারবেন। 

চেতনা ৭১ হলো ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় একটি প্রতীকমূলক ঘটনা। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা, যা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীগুলির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানবাধিকার অঙ্গীকারের একটি গণহত্যা বরাদ্দ করতে হয়েছিল। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হামলার পরে বাংলাদেশের নাগরিক সম্প্রদায়ের প্রতি প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতিরোধের অংশে এই ঘটনা ধরা পড়ে। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পতাকা হিসাবে স্মরণীয়।

চেতনা ৭১ এর স্থপতি কে

চেতনা ৭১ হলো শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে নির্মিত একটি ভাস্কর্য, এটি সিলেটের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্য। চেতনা ৭১ ভাস্কর্যে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উচ্চে তুলে ধরার ভঙ্গিমায় একজন ছাত্র এবং সংবিধানের প্রতীকী বই হাতে একজন ছাত্রী রয়েছে। প্রায় ৭ লাখ টাকা ব্যয়ে করে এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। চেতনা ৭১ নির্মাণে অর্থায়ন করেছে ডাচ বাংলা ব্যাংক এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৫-০৬ ও প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

চেতনা ৭১ ঘটনাটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রভাবশালী একটি ঘটনা ছিল। এটি ১৯৭১ সালে শুরু হয়েছিল এবং অনেক মানুষের মৃত্যু, অত্যাচার, ও বাস্তবায়িত ক্ষতির কারণে অত্যন্ত দুঃখজনক ছিল। বাংলাদেশের মানবাধিকার ও স্বাধীনতা জনগণের অধিকারের জন্য এই গণহত্যা বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বে প্রতিবাদের একটি বিশ্বস্ত উদাহরণ হিসাবে পরিচিত।

চেতনা ৭১ এর স্থপতি মঈনুল হোসেন যিনি বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত স্থপতি এবং প্রকৌশলী ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় একজন প্রখ্যাত স্থপতি হিসাবে পরিচিত হন। মঈনুল হোসেনের নকশা ও প্রযুক্তির জন্য বিভিন্ন পুরস্কার এবং সম্মান পেয়েছিলেন। তার প্রজেক্ট ছিল অবসান কর্মসূচী বাংলাদেশের প্রথম সাবম্যারিন প্রকৌশলী যোহান বসসুস্থের নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম টানেল এবং কাওয়াশিয়ার ব্রিজ বিশ্বের প্রথম সিসিবি ব্রিজ। মঈনুল হোসেন পরিবেশ ও দ্বীপসমূহের উন্নয়নের কাজে অবদান রাখেন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url