বাংলাদেশের কৃষি সম্পদ সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর
উত্তরঃ ৩ কোটি ৬৬ লক্ষ ৫৭ হাজার একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের আবাদী জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ২ কোটি ১ লক্ষ ৯৪২ হাজার একর ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে বর্তমানে মাথাপিছু আবাদী জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ০.১৫ একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে খাস জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ২ লক্ষ ৬০ হাজার ৩৫৭ হেক্টর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সেচের আওতাধীন জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ৫৫.৫০ লক্ষ হেক্টর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে চাষের অযোগ্য জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ৭৯ লাখ ৫৮ হাজার একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে এক-ফসলী জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ৮১ লাখ ৪০ হাজার একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে বর্তমানে দো-ফসলী জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ৯৬ লাখ ৩৪ হাজার একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে কবে?
উত্তরঃ ২০০০ সালে।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ফসল তোলার ঋতু কয়টি?
উত্তরঃ ৩ টি।
প্রশ্নঃ রবিশস্য বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ শীতকালীন শস্য।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির কতভাগ লোক কৃষি কাজে নিয়োজিত?
উত্তরঃ ৪০.৬%।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে আবাদী জমির কত ভাগে সেচ দেওয়া হয়?
উত্তরঃ ১৯.৯ শতাংশে।
প্রশ্নঃ শস্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত কোন জেলা? উত্তরঃ বরিশাল ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ত্রি-ফসলী জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ২৪ লাখ ২৪ হাজার একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল কোনটি? উত্তরঃ পাট।
প্রশ্নঃ পাট উৎপাদনের বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান কত তম?
উত্তরঃ দ্বিতীয়।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের কত ভাগ জমিতে পাট চাষ করা হয়?
উত্তরঃ ১০ ভাগ।
প্রশ্নঃ সোনালী আঁশ বলা হয় কাকে?
উত্তরঃ পাট
প্রশ্নঃ বর্তমানে বাংলাদেশে পাট চাষের অধীন জমির পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ৯ লাখ ৫৩ হাজার একর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে একর প্রতি পাটের ফলন কত?
উত্তরঃ গড়ে ৬৯৬ কেজি।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের কোন জেলায় সর্বাধিক পরিমাণ পাট জন্মায়?
উত্তরঃ রংপুর।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র কোনটি?
উত্তরঃ নারায়ণগঞ্জ।
প্রশ্নঃ কোন পাট থেকে উন্নত আঁশ পাওয়া যায়?
উত্তরঃ তোষা।