লালসালু উপন্যাসের প্রশ্ন ও উত্তর


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসের লেখক কে?

উত্তরঃ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। 


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় কবে?

উত্তরঃ ১৯৪৮ সালে।


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাস কি হিসেবে বিবেচিত?

উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যের ধ্রুপদী সৃষ্টিকর্ম


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাস এর পটভূমি কি?

উত্তরঃ ১৯৪০ ও ১৯৫০ দশকের বাংলাদেশের গ্রাম সমাজ।


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু কি?

উত্তরঃ গ্রামীণ জীবন, কুসংস্কার ও গোঁড়ামি


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসের উর্দু অনুবাদক কে

উত্তরঃ কলিমুল্লাহ


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসের ফরাসি অনুবাদক কে

উত্তরঃ অ্যান-মারি-থিবো


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদক কে?

উত্তরঃ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ


প্রশ্নঃ সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ জন্মগ্রহন করেন কোথায়?

উত্তরঃ চট্রগ্রামে।


প্রশ্নঃ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন কবে?

উত্তরঃ ১৯৭১ সালে।


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসের প্রধান চরিত্রের নাম কি?

উত্তরঃ মজিদ


প্রশ্নঃ মজিদের শারীরিক গড়ন?

উত্তরঃ শীর্ণকায়।


প্রশ্নঃ মজিদের শক্তির মূল উৎস কি?

উত্তরঃ মাজার।


প্রশ্নঃ বিভিন্ন গ্রাম থেকে মহব্বত নগরে মানুষ আসতো কেন?

উত্তরঃ মাজারে মানত করতে। 


প্রশ্নঃ ঢেঙ্গা বুড়োর হাতে মার খেয়ে হাসুনির মা কোথায় গিয়েছিল?

উত্তরঃ মজিদের বাড়িতে


প্রশ্নঃ মজিদ হাসুনির মার কাছ থেকে কি চেয়েছিল?

উত্তরঃ তামাক।


প্রশ্নঃ মজিদের গড়া মাজারে লোকজনের আসা কমে যায় কেন?

উত্তরঃ অন্য পীরদের আধিপত্য।


প্রশ্নঃ মজিদের নিঃসঙ্গবোধের কারণ কি ছিলো?

উত্তরঃ নিঃসন্তান হওয়ায়


প্রশ্নঃ আমেনা বিবি তার স্বামীকে পানিপড়া আনতে বলেছিল কেন?

উত্তরঃ মা হওয়ার আশায়।


প্রশ্নঃ খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাজারে খ্যাংটা বুড়ি নালিশ করেছিল কে? 

উত্তরঃ ছেলের মৃত্যু কারণে


প্রশ্নঃ লালসালু উপন্যাসে কোন পাড়ার উৎসবের কথা বর্ণিত আছে?

উত্তরঃ ডোমপাড়া।


প্রশ্নঃ কার বিলাপ শুনে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল?

উত্তরঃ খ্যাংটা বুড়ির।


প্রশ্নঃ জিকির করতে করতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল কে?

উত্তরঃ আমেনা বিবি।


প্রশ্নঃ ধলা মিয়াকে ব্যাপারী আওয়ালপুরে যেতে বলেছিল কেন?

উত্তেঃ পানিপড়া আনতে।


প্রশ্নঃ আওয়ালপুরের পীরকে মজিদ কি বলে আখ্যা দেয়?

উত্তরঃ ইবলিশ।


প্রশ্নঃ খালেক ব্যাপারী মজিদকে ভায় পেত কেন?

উত্তরঃ ধর্মভীতির কারণে।


প্রশ্নঃ আমেনা বিবিকে পালকি থেকে নামিয়ে মজিদ কোথায় যেতে বলেছিলেন?

উত্তরঃ  মাজারে।


প্রশ্নঃ মজিদের সামনে খালেক ব্যাপারী অসহায় কেন?

উত্তরঃ ধর্মভীতির কারণে।


প্রশ্নঃ মোদাব্বের মিয়ার ছেলের নাম কি?

উত্তরঃ আক্কাস।


প্রশ্নঃ মজিদের মুখে থুথু ফেলেছিল কে?

উত্তরঃ  জমিলা।


প্রশ্নঃ গ্রামবাসীর অন্তর জর্জরিত হয়ে ওঠে কেন?

উত্তরঃ অনুশোচনায়।


প্রশ্নঃ মজিদ মোনাজাতের ভঙ্গিতে কোথায় দাঁড়িয়ে ছিল?

উত্তরঃ মতিগঞ্জের সড়কের ওপর


প্রশ্নঃ আমেনা বিবির প্রতি মজিদের যে দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ পেয়েছিল?

উত্তরঃ লালসা।


প্রশ্নঃ খালেক ব্যাপারীর সামনে বসে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করেতো কে?

উত্তরঃ ধলা মিঞা।


প্রশ্নঃ মজিদ পূর্বে কোথায় বাস করতো?

উত্তরঃ গারো পাহাড়ে।


প্রশ্নঃ রহিমার কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করেন কে?

উত্তরঃ  জমিলা।


প্রশ্নঃ প্রথম যৌবনে মজিদ কেমন বৌ এর স্বপ্ন দেখতো?

উত্তরঃ জমিলার মতো।


প্রশ্নঃ ঢেঙ্গা বুড়োর বিচারে মজিদ কোন সূরা পাঠ করেছিল?

উত্তরঃ সূরা আন-নূর।


প্রশ্নঃ বতর শব্দের অর্থ কি?

উত্তরঃ ফসল কাটার উপযুক্ত সময়।


প্রশ্নঃ ওনারে কইবেন, আমার যেন মওত হয়।’ আর্জিটি কার?

উত্তরঃ হাসুনির মা।


প্রশ্নঃ আমেনা বিবির বিয়ে হয়েছিল কত বছর বয়সে?

উত্তরঃ ১৩ বছর বয়সে।


প্রশ্নঃ খালেক ব্যাপারীর মতে আক্কাস দাড়ি রাখেনি কেন?

উত্তরঃ ইংরেজি পড়েছে বলে।


প্রশ্নঃ মজিদ হাসপাতালে গিয়েছিল কেন?

উত্তরঃ সমবেদনা প্রকাশ করতে।


প্রশ্নঃ আওয়ালপুরের পীরের প্রতি আমেনার কি প্রকাশ পেয়েছিল?

উত্তরঃ অন্ধবিশ্বাস।


প্রশ্নঃ খালেক ব্যাপারি সঙ্গে ধলা মিয়ার সম্পর্ক কি ছিল?

উত্তরঃ শ্যালক।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url