বাংলাদেশের মুদ্রা সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর

আমাদের বিশ্ব, সাধারন প্রশ্ন উত্তর, নতুন বিশ্ব, অজানা তথ্য, আজকের বিশ্ব, সাধারন জ্ঞান, জেনারেল নলেজ, কুইজ, ধাঁধা, এমসিকিউ, আইকিউ, বিসিএস প্রিলিমিনারি,


প্রশ্নঃ বাংলাদেশে নোট প্রথা চালু হয় কবে থেকে? 

উত্তরঃ ৪ মার্চ ১৯৭২। 


প্রশ্নঃ প্রথম নোট হিসেবে ছাড়া হয় কোন মূল্যমানের নোট?

উত্তরঃ ১ এবং ১০০ টাকার নোট। 


প্রশ্নঃ বাংলাদেশে প্রচলিত নোটগুলোর মধ্যে কোন নোটটি ব্যাংক নোট নয়?

উত্তরঃ ১, ২ ও ৫ টাকার নোট। 


প্রশ্নঃ ৫০ ও ১০০ টাকা নোটে কার স্বাক্ষর থাকে?

উত্তরঃ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের। 


প্রশ্নঃ বাংলাদেশে প্রচলিত উচ্চতর মূল্যমানের ব্যাংক নোট কোনটি? 

উত্তরঃ ১০০০ টাকার নোট।


প্রশ্নঃ মুদ্রাস্ফীতি কী? 

উত্তরঃ দেশের মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি কিন্তু জাতীয় উৎপাদন হ্রাস পাওয়া জনিত কারণে মুদ্রার মূল্যমান কমে যাওয়া 


প্রশ্নঃ দ্রব্যমূল্য কোনটির কারণে বৃদ্ধি হয় না? 

উত্তরঃ বাজার দ্রব্যের পরিমিত সরবরাহ থাকলে। 


প্রশ্নঃ মুদ্রার উপাদান কয়টি ও কী কী? 

উত্তরঃ তিনটি।


প্রশ্নঃ মুদ্রার কাজ কী?

উত্তরঃ বিনিময়ের মাধ্যম,পরিমাপক মান,মূল্যের একটি বিধান,লেনদেনে তড়িৎ গতি বিধান,স্থগিত লেনদেনের মান নির্ণয়,ক্রয় ক্ষমতাকে স্বাভাবিক করা,মূল্য স্থানান্তরিত করা,মূল্যস্তরকে প্রভাবিত করা,সম্পদ পুনর্বন্টনে প্রভাবিত করা। 


প্রশ্নঃ বাংলাদেশে নতুন নোট চালু করার ক্ষমতা কোন প্রতিষ্ঠানের? 

উত্তরঃ বাংলাদেশ ব্যাংকের। 


প্রশ্নঃ মুদ্রাস্ফীতির অন্যতম প্রধান কারণ কী? 

উত্তরঃ মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি কিন্তু জাতীয় উৎপাদন হ্রাস। 


প্রশ্নঃ সাময়িকভাবে কিভাবে মুদ্রাস্ফীতি বন্ধ করা যায়? 

উত্তরঃ মুদ্রার সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে। 


প্রশ্নঃ বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এক হাজার টাকার নোট চালু হয় কবে থেকে? 

উত্তরঃ ২৭ অক্টোবর ২০০৮।



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url